পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলার মাদারবুনিয়া ইউনিয়নের নন্দিপাড়া গ্রামে গড়ে উঠেছে - বিষধর সাপের খামার। আঃ রাজ্জাক বিশ্বাস নামে এক লোক তার নিজ বশত বাড়িতে লালন পালন করেন শতাধিক বিশধর সাপ। আবার প্রতি মৌসুমে সাপের ডিম দিয়ে বাচ্চাও ফুটান তার বাড়িতে। তার বিশ্বাস একদিন সাপের খামার থেকে বিপুল পরিমান বিষ সংগ্রহ করা যাবে যা আমাদের দেশের ঔষধ শিল্পের রসদ যোগাবে। প্রদিদিন শতশত মানুষ ভির জমায় তার এই সাপের খামার দেখার জন্য। আমিও নিজের চোখে কয়েক বার দেখেছি তার খামারের সাপ, সাপের বাচ্চা। দেখে মনে হল সাপ আজ আর কোন ভয়ের প্রনী নয়। এর থেকে আমাদের দেশ প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। দরকার শুধু সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা। তার কাছথেকে জানাযায়, সাপের খাবারের সংকটের কারনে কয়েক শত সাপের বাচ্চা ফুটিয়ে তিনি ছেড়ে দিয়েছেন।বিশেষ ব্যাপার হলোঃ কোন লোককে সাপে কাটলে সে বিশ্বের যে কোন দেশে থাকলেও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে তার বিষ নামানো সম্ভব। তাই আপনাদের সুবিধার জন্য তার মোবাইল নম্বর দেওয়া হলঃ 01766736202.
সাপের খামার বিষয়ক প্রতিবেদন তৈরীতে চ্যানেলআই এর রিপর্টার।
সাপের খামার দর্শনে বাংলাদেশ ২১বীর সেনা বাহিনীর সাথে আমি ইউআইএসসি পরিচালক মোঃ আবুল কাশেম।
সাপের বাচ্চা ফোটানোর ঘরে ছোট বাচ্চারা ছুটাছুটি করছে।
দর্শনার্থীর হাতে বিষধর সাপ।
আর এক দর্শনার্থী সাপের খামারে।
বিষধর বড় সাপগুলো গোসল করানোর জন্য সারিবদ্ধ ভাবে রাখা।
সরকারি পৃষ্ঠ পোষকতা পেলে এই শিল্পের বিকাশ ঘটানো সম্বব। তাই মিডিয়াসহ সকল পত্রিকায় ফেইজবুকে দিয়ে সহযোগিতা করার জন্য সকলকে অনুরোধ করা গেল।
পক্ষে
মোঃ আবুল কাশেম
উদ্যোক্তা
মাদারবুনিয়া ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র
পটুয়াখালী সদর।
01721187266.
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস